ডা. এ. কে. এম. কবিউল করিম। ডি এইচ এম এস (ঢাকা)
সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদ, বরিশাল শাখা।
চেম্বারঃ আগরপুর রোড, বরিশাল। মোবাঃ 01712 170 257
ডা. হানেমান হোমিওপ্যাথির জনক। তিনি ঔষধ আবিস্কার করেছেন। প্রথমে যে পদ্ধতিতে ঔষধ প্রয়োগ করেন তাতে আত্মতৃপ্তি লাভ করার মত ফল না পেয়ে ঔষধ তৈরি এবং নীতি নিয়ম সংক্রান্ত পুস্তক ‘অর্গানন’ ছয় বার সংশোধন ও পরিমার্জন করেন। পঞ্চম সংস্করণ লিখেন ১৮৩৩ সালে তারপরে আরও সাত বছর গবেষণা করে ১৮৪২ সালে ষষ্ঠ সংস্করণ লেখা সমাপ্ত করেন। এই সংস্করনে তাঁর নবতর পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতির ঔষধ তৈরির ফার্মাকপিয়া দেয়া আছে। তিনি নিজে এই পদ্ধতিতে ঔষধ প্রয়োগ করেন এবং পূর্বের চেয়ে অনেক ভালো ফল পান। অর্গানননের ষষ্ঠ সংস্করণকে ডা. হানেমান নিজেই ‘nearly perfect’ বলেছেন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৫৮ সাল থেকে এই পদ্ধতিতে ঔষধ প্রয়োগ শুরু হয়। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি পরিষদের মাধ্যমেই এর প্রসার লাভ করেন। চিকিৎসকগণ এই পদ্ধতির প্রয়োগে সুফল লাভ করে এবং রোগীগণও বিনা কষ্টে দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন।
আমি হোমিওপ্যাথির ছাত্র থাকাকালীন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি পরিষদের সদস্যপদ লাভ করি। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি পরিষদ, বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত আছি। এখান থেকেই পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতির প্রতি আকৃষ্ট হই। রোগী চিকিৎসায় পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে অত্যন্ত সুফল আভ করি এবং প্রত্যক্ষ করি এই পদ্ধতিই সর্বোত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি।
ডা. হানেমান হোমিওপ্যাথির জনক। তিনি ঔষধ আবিস্কার করেছেন। প্রথমে যে পদ্ধতিতে ঔষধ প্রয়োগ করেন তাতে আত্মতৃপ্তি লাভ করার মত ফল না পেয়ে ঔষধ তৈরি এবং নীতি নিয়ম সংক্রান্ত পুস্তক ‘অর্গানন’ ছয় বার সংশোধন ও পরিমার্জন করেন। পঞ্চম সংস্করণ লিখেন ১৮৩৩ সালে তারপরে আরও সাত বছর গবেষণা করে ১৮৪২ সালে ষষ্ঠ সংস্করণ লেখা সমাপ্ত করেন। এই সংস্করনে তাঁর নবতর পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতির ঔষধ তৈরির ফার্মাকপিয়া দেয়া আছে। তিনি নিজে এই পদ্ধতিতে ঔষধ প্রয়োগ করেন এবং পূর্বের চেয়ে অনেক ভালো ফল পান। অর্গানননের ষষ্ঠ সংস্করণকে ডা. হানেমান নিজেই ‘nearly perfect’ বলেছেন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৫৮ সাল থেকে এই পদ্ধতিতে ঔষধ প্রয়োগ শুরু হয়। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি পরিষদের মাধ্যমেই এর প্রসার লাভ করেন। চিকিৎসকগণ এই পদ্ধতির প্রয়োগে সুফল লাভ করে এবং রোগীগণও বিনা কষ্টে দ্রুত আরোগ্য লাভ করেন।
আমি হোমিওপ্যাথির ছাত্র থাকাকালীন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি পরিষদের সদস্যপদ লাভ করি। বর্তমানে আমি বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি পরিষদ, বরিশাল জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত আছি। এখান থেকেই পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতির প্রতি আকৃষ্ট হই। রোগী চিকিৎসায় পঞ্চাশ সহস্রতমিক পদ্ধতি প্রয়োগ করে অত্যন্ত সুফল আভ করি এবং প্রত্যক্ষ করি এই পদ্ধতিই সর্বোত্তম চিকিৎসা পদ্ধতি।
0 comments:
Post a Comment