হোমিওপ্যাথির আবিষ্কারক ডা. হানেমান জার্মানির সরকারি হাসপাতালের একজন সার্জন ছিলেন। এলোপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় বেশকিছু ত্রূটি তার কাছে ধরা পড়ায় তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে চিঠি দেন ও হাসপাতাল থেকে পদত্যাগ করার মাধ্যমে এলোপ্যাথিক চিকিৎসা পেশা ত্যাগ করেন। কিছুকাল পরে তিনি নতুন এক চিকিৎসা পদ্ধতির সন্ধান পান এবং তা নিয়ে গবেষণা করতে থাকেন। ঔষধ প্রুভিং করতে থাকেন সুস্থ-সবল নীরোগ মানুষের উপর।
ঔষধ সেবনের পর দেখা যায় ঔষধ সেবনকারীর মাঝে নতুন শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ। সেই একই ঔষধ আরো অনেক সুস্থ মানুষকে সেবন করিয়ে পরীক্ষা করে পাওয়া যায় প্রায় সবার মধ্যে একই ধরনের শারীরিক ও মানসিক লক্ষন। ডা. হানেমান নতুন লক্ষণগুলো নির্দিষ্ট সেই ঔষধের নামে লিপিবদ্ধ করেন। পরবর্তীতে কোন রোগীর মধ্যে যদি সেই লক্ষন পাওয়া যায় তখন তাকে সেই নির্দিষ্ট ঔষধ সূক্ষ্ম মাত্রায় সেবন করিয়ে দেখা যায় সে রোগী আরোগ্য হয়।
এজন্য হোমিও চিকিৎসায় রোগীর নিকট প্রশ্ন করে, বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা করে লক্ষণসমুহ সংগ্রহ করা হয়। এরপর লক্ষণ অনুসারে পরীক্ষিত ঔষধ প্রয়োগ করা হয়। এভাবে রোগী নির্মল আরোগ্য লাভ করে। লক্ষণ অনুসারে ঔষধ প্রয়োগ করে জানা-অজানা সব ধরনের রোগেরই চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।
ঔষধ সেবনের পর দেখা যায় ঔষধ সেবনকারীর মাঝে নতুন শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ। সেই একই ঔষধ আরো অনেক সুস্থ মানুষকে সেবন করিয়ে পরীক্ষা করে পাওয়া যায় প্রায় সবার মধ্যে একই ধরনের শারীরিক ও মানসিক লক্ষন। ডা. হানেমান নতুন লক্ষণগুলো নির্দিষ্ট সেই ঔষধের নামে লিপিবদ্ধ করেন। পরবর্তীতে কোন রোগীর মধ্যে যদি সেই লক্ষন পাওয়া যায় তখন তাকে সেই নির্দিষ্ট ঔষধ সূক্ষ্ম মাত্রায় সেবন করিয়ে দেখা যায় সে রোগী আরোগ্য হয়।
এজন্য হোমিও চিকিৎসায় রোগীর নিকট প্রশ্ন করে, বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা করে লক্ষণসমুহ সংগ্রহ করা হয়। এরপর লক্ষণ অনুসারে পরীক্ষিত ঔষধ প্রয়োগ করা হয়। এভাবে রোগী নির্মল আরোগ্য লাভ করে। লক্ষণ অনুসারে ঔষধ প্রয়োগ করে জানা-অজানা সব ধরনের রোগেরই চিকিৎসা দেয়া সম্ভব।